Advertisement

Main Ad

Health Tips

 বর্তমানে হৃদরোগ ও ক্যান্সার -ডায়াবেটিস এর মত একটি কমন রোগে পরিনত হয়েছে। যার জন্য আমাদের অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস ও জীবনযাপন অনেকাংশে দায়ী।

আজকে আপনাদের সাথে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে এরকম ১০ টি খাবার নিয়ে আলোচনা করব।
বাদাম- বাদামে প্রচুর অনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে, যা হার্টের জন্য উপকারী।
কমলা- কমলায় আছে প্লেকটিন নামে একপ্রকার আশঁ যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

সামুদ্রিক মাছ - সামুদ্রিক মাছে আছে ♥ এর উপকারী ওমেগা- ৩ রুপচাঁদা, কোরাল, রুপসা ও লাক্কাজাতীয় মাছে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা- ৩ পাওয়া যায়।

শিম- শিমে আছে সয়া প্রোটিন, যা রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড মাত্রাকে কমায়।

গাজর- গাজর কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। এর মধ্যে দ্রবনীয় যে আশঁ পাওয়া তা কোলেস্টেরল কমিয়ে থাকে।

রসুন- রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল হলো এলডিএল। রসুন এই এলডিএলের মাত্রা কমাতে দারুণ উপকারী। পুষ্টিবিদরা রসুনকে প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক হিসাবে অভিহিত করেছেন।

টকদই - চিনি ছাড়া দই অর্থাৎ টকদই হৃদপিণ্ডের পাশাপাশি পুরো শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। করোনারি হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন যাঁরা তাদের জন্য টকদই বিশেষভাবে উপকারী।

মিষ্টিআলু - আলু বেশি খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাঠে সাধারণভাবে এমনটাই মনে করা হয়। কিন্তু মিষ্টিআলু এর ব্যতিক্রম। কারণ মিষ্টিআলু লো-গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খাবার।

ওয়াদুধ- সয়া দুধ বা সয়া প্রোটিন প্রথম শ্রেণীর উদ্ভিদজাত প্রোটিন। এটি গরুর দুধের বিকল্প এবং শতভাগ কোলেস্টেরল মুক্ত।

স্পিরুলিয়া- স্পিরুলিয়া হলো অতিক্ষুদ্র আণুবীক্ষণিক নীলাভ সবুজ সামুদ্রিক শৈবাল। যা একটি স্বয়ংাম্পূন্ন খাদ্য হিসেবে প্রমাণিত।




Post a Comment

0 Comments